যদি আপনি Online Business করার কথা ভাবছেন, তবে এই Page টি অবশ্যই পড়ুন।
অনলাইন ব্যবসা বা অনলাইন কাজের সম্বন্ধে আপনার আগ্রহের জন্য আপনাকে সাধুবাদ জানাই।
আপনি সঠিক সময় সঠিক চিন্তাভাবনা করছেন। ইন্টারনেট যে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ সে বিষয়ে কারোর কোন সন্দেহ থাকার কথা নয়।
আপনি যদি উপার্জন বা ক্যারিয়ারের কোন রাস্তা খুঁজছেন যা কিনা আইনসিদ্ধ এবং দীর্ঘমেয়াদি তাহলে আমি বলব আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।
দীর্ঘ আট বছর ধরে আমরা বাঙলা ভাষাভাষী মানুষকে এই পরিষেবা দিয়ে আসছি।
এই ওয়েবসাইটে আমরা অনলাইন ব্যবসা বা অনলাইন কাজ সম্বন্ধে একটা সম্যক ধারণা তৈরি করে দেওয়ার চেষ্টা করব।
আপনি সঠিক সময় সঠিক চিন্তাভাবনা করছেন। ইন্টারনেট যে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ সে বিষয়ে কারোর কোন সন্দেহ থাকার কথা নয়।
আপনি যদি উপার্জন বা ক্যারিয়ারের কোন রাস্তা খুঁজছেন যা কিনা আইনসিদ্ধ এবং দীর্ঘমেয়াদি তাহলে আমি বলব আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।
দীর্ঘ আট বছর ধরে আমরা বাঙলা ভাষাভাষী মানুষকে এই পরিষেবা দিয়ে আসছি।
এই ওয়েবসাইটে আমরা অনলাইন ব্যবসা বা অনলাইন কাজ সম্বন্ধে একটা সম্যক ধারণা তৈরি করে দেওয়ার চেষ্টা করব।
এটি কোন salespage নয়, শুধুমাত্র জানার মানসিকতা নিয়ে পুরো লেখাটা পড়বেন।
শুধু ধারণা তৈরি করে দেওয়া নয় তার সাথে সাথে এমন দু একটি সুযোগের কথাও আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব যে সুযোগগুলো গ্রহন করলে আপনি দ্রুত অনলাইন ব্যবসা বা কাজ শুরু করে দিতে পারবেন।
এই ওয়েবসাইটের তথ্য দীর্ঘ হলেও আমি অনুরোধ করব মন দিয়ে পুরোটা পড়বেন, এই তথ্যগুলো আপনার মনে নতুন চিন্তা, নতুন ভাবনা, নতুন উদ্দীপনা এনে দেবে একথা আমি প্রথম থেকেই দিয়ে রাখলাম।
এই ওয়েবসাইটের তথ্য দীর্ঘ হলেও আমি অনুরোধ করব মন দিয়ে পুরোটা পড়বেন, এই তথ্যগুলো আপনার মনে নতুন চিন্তা, নতুন ভাবনা, নতুন উদ্দীপনা এনে দেবে একথা আমি প্রথম থেকেই দিয়ে রাখলাম।
অনলাইন এর কথায় আসবো, তার আগে দু চার বাক্যে আমার আর আমাদের কথা সেড়ে নি। আমার নাম সৌমেন ঘোষ।(soumenghosh.com)
2007 সাল থেকে আমি এইধরণের online ব্যবসা, কাজকর্ম সঙ্ক্রান্ত বিষয়বস্তুর সঙ্গে যুক্ত । 2014, 2015, 2017 এবং 2022 সালে আমার লেখা চারটি বই প্রকাশিত হয় (making money online, career and opportunities in freelancing, social media success এবং grow your business with email marketing).
বইগুলি বহু সমাদৃত, বহু মানুষ এগুলির থেকে উপকৃত, আপনারা আমার নাম বা বইগুলির নাম দিয়ে internet এ খোঁজ করলেই তা দেখতে পারবেন।
এই বইগুলি লেখার সাথে সাথে আড়াই হাজারের উপর বাঙলাভাষী ছেলে মেয়ে বা মনুষজনকে আমি online business সম্বন্ধে train করেছি যারা অধিকাংশই আজ প্রতিষ্ঠিত, আপনারা এটা শুনলে আশ্চর্য হতে পারেন এই বিশাল সংখ্যক training এর প্রায় অধিকাংশই আমরা দিয়ে এসেছি কোন বিনিময় মূল্য ছাড়াই অর্থাৎ free training.
আপনিও চাইলে আমাদের থেকে এই free training গ্রহণ করতে পারেন। পুরোটা পড়ার পর আপনি সিদ্ধান্ত নিন।
2007 সাল থেকে আমি এইধরণের online ব্যবসা, কাজকর্ম সঙ্ক্রান্ত বিষয়বস্তুর সঙ্গে যুক্ত । 2014, 2015, 2017 এবং 2022 সালে আমার লেখা চারটি বই প্রকাশিত হয় (making money online, career and opportunities in freelancing, social media success এবং grow your business with email marketing).
বইগুলি বহু সমাদৃত, বহু মানুষ এগুলির থেকে উপকৃত, আপনারা আমার নাম বা বইগুলির নাম দিয়ে internet এ খোঁজ করলেই তা দেখতে পারবেন।
এই বইগুলি লেখার সাথে সাথে আড়াই হাজারের উপর বাঙলাভাষী ছেলে মেয়ে বা মনুষজনকে আমি online business সম্বন্ধে train করেছি যারা অধিকাংশই আজ প্রতিষ্ঠিত, আপনারা এটা শুনলে আশ্চর্য হতে পারেন এই বিশাল সংখ্যক training এর প্রায় অধিকাংশই আমরা দিয়ে এসেছি কোন বিনিময় মূল্য ছাড়াই অর্থাৎ free training.
আপনিও চাইলে আমাদের থেকে এই free training গ্রহণ করতে পারেন। পুরোটা পড়ার পর আপনি সিদ্ধান্ত নিন।
এবার এক বাক্যে দেখে নেওয়া যাক online business বা online job টা কি
Online business বা job হল ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যবসায়িক কাজকর্ম করা অর্থাৎ কোন দ্রব্য বা সার্ভিস ইত্যাদি বিক্রয় করা এবং তার বিনিময় অর্থ সংগ্রহ করা। পুরোটাই হয় ইন্টারনেটের মাধ্যমে শুধুমাত্র কোন দ্রব্য ক্রেতাকে পৌঁছানোর ব্যাপার থাকে সেটির ক্ষেত্রে ডাক যোগ বা কুরিয়ার ব্যবস্থা সাহায্য নেওয়া হয়।
এরপরে যে বিষয়টি আমাদের খুব ভাল করে বোঝা দরকার সেটা হল অনলাইন বিজনেসের সুবিধা কি কি আছে যার জন্য অনলাইন বিজনেস এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং আগামী দিনে আরও হতে যাচ্ছে।
এরপরে যে বিষয়টি আমাদের খুব ভাল করে বোঝা দরকার সেটা হল অনলাইন বিজনেসের সুবিধা কি কি আছে যার জন্য অনলাইন বিজনেস এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং আগামী দিনে আরও হতে যাচ্ছে।
অনলাইন ব্যবসা বা কাজের একাধিক সুবিধা রয়েছে আমি তার মধ্যে পাঁচটা সুবিধার কথা এখানে বলছি:
এক) আপনার ব্যবসা ২৪ ঘন্টাই অন থাকছে আর বছরে 365 দিনই খোলা
দুই) এ ধরনের ব্যবসায় বিনিয়োগ তুলনামূলকভাবে অত্যন্ত কম এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিনা বিনিয়োগেই শুরু করে দেওয়া যায় তিন) আপনার ব্যবসা বা কাজ আপনি আন্তর্জাতিক স্তরে অর্থাৎ সারা পৃথিবী জুড়েই করতে পারেন চার) গ্রাম গঞ্জ শহর কোথায় আপনি থাকেন, আপনার অফিস আছে কি নেই আপনার ব্যবসার জায়গা আছে কি নেই এগুলো কোন কিছুই অনলাইন ব্যবসার কোন বাধা নয়, যেখান থেকে খুশি আপনি এই ব্যবসা করতে পারবেন। পাঁচ) সময় নিরপেক্ষ অর্থাৎ আপনি কখন কাজটি করবেন - দিনে করবেন না রাতে করবেন, সপ্তাহে রোজ করবেন না ছুটির দিনে করবেন তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার উপর, অন্যান্য অফলাইন ব্যবসায় যা প্রায় অসম্ভব। |
এরকম নানাবিধ কারণে অনলাইন ব্যবসা আজ এতটা জনপ্রিয় এবং দিনে দিনে তা আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
তাহলে অনলাইন ব্যবসার কি কোন অসুবিধা নেই? এর সব কিছুই কি ভাল?
না তা হয় না, এরও কিছু কিছু অসুবিধা আছে তবে সেগুলি খুবই সামান্য,
প্রথমত অনলাইন ব্যবসা করার জন্য আপনাকে কিছু জিনিস শিখতে হবে। না শিখে আপনি এতে পারদর্শী হতে পারবেন না। আর যেটা লাগবে সেটা হল ইন্টারনেট কানেকশন- যেসব জায়গায় ইন্টারনেট কানেকশন নেই তারা অনলাইন ব্যবসা করতে পারবেন না।
বাঙালি ছেলে-মেয়েদের জন্য আরেকটি সমস্যা হয় সেটা হল ভাষাগত সমস্যা। ইংরেজি বা হিন্দি ভাষায় দখল না থাকার জন্য তারা মাঝে মাঝে পিছিয়ে পড়ে। তবে সেটিরও সমাধান আছে আমি এই ওয়েবসাইটে সেই সমাধানের কথাও বলব আপনারা মন দিয়ে পড়তে থাকুন।
না তা হয় না, এরও কিছু কিছু অসুবিধা আছে তবে সেগুলি খুবই সামান্য,
প্রথমত অনলাইন ব্যবসা করার জন্য আপনাকে কিছু জিনিস শিখতে হবে। না শিখে আপনি এতে পারদর্শী হতে পারবেন না। আর যেটা লাগবে সেটা হল ইন্টারনেট কানেকশন- যেসব জায়গায় ইন্টারনেট কানেকশন নেই তারা অনলাইন ব্যবসা করতে পারবেন না।
বাঙালি ছেলে-মেয়েদের জন্য আরেকটি সমস্যা হয় সেটা হল ভাষাগত সমস্যা। ইংরেজি বা হিন্দি ভাষায় দখল না থাকার জন্য তারা মাঝে মাঝে পিছিয়ে পড়ে। তবে সেটিরও সমাধান আছে আমি এই ওয়েবসাইটে সেই সমাধানের কথাও বলব আপনারা মন দিয়ে পড়তে থাকুন।
এবার আসি কি কি ধরণের ব্যবসা অনলাইনের মাধ্যমে করা যায় সে প্রসঙ্গে।
অনলাইনের মাধ্যমে একাধিক ধরণের ব্যবসা করতে পারেন। আপনার যদি ইতিমধ্যে কোন ব্যবসা থেকে থাকে তাকেও আপনি অনলাইনের মাধ্যমে বাড়িয়ে তুলতে পারেন। আবার যদি আপনি নবাগত হন অর্থাৎ নতুনভাবে কিছু করবেন ভাবছেন তাহলেও আপনার কাছে অনেকগুলি সুযোগ রয়েছে যেগুলি মধ্যে আপনার পছন্দ এবং ক্ষমতা অনুযায়ী আপনি বেছে নিতে পারবেন।
আমি এরকমই কয়েকটি অনলাইন ব্যবসার কথা তার সুবিধা - অসুবিধা, কি করে করা যায় সেগুলি এই ওয়েবসাইটে আলোচনা করছি।
আমি এরকমই কয়েকটি অনলাইন ব্যবসার কথা তার সুবিধা - অসুবিধা, কি করে করা যায় সেগুলি এই ওয়েবসাইটে আলোচনা করছি।
সেই আলোচনায় যাওয়ার আগে একবার দেখে নেওয়া যাক এ ধরনের ব্যবসা গুলি করতে গেলে
আপনার কি কি যোগ্যতা বা মানসিকতা থাকা প্রয়োজন।
আপনার কি কি যোগ্যতা বা মানসিকতা থাকা প্রয়োজন।
আপনি অনলাইনে ব্যবসা করুন বা কোন কাজ করুন- যার বিনিময়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে চান প্রথমেই মনে রাখা দরকার সেটা কিন্তু আপনার কোন চাকরি নয় অর্থাৎ এটা দশটা-পাঁচটার অফিস করার মত মানসিকতা নিয়ে চললে হবে না।
আপনি কাজ করলে যেমন আপনার সীমাহীন উপার্জন হতে পারে আবার কাজ না করলে এক পয়সাও আয় হবে না।
এই কথাটা শুনতে সাধারণ লাগলেও আমার অভিজ্ঞতাই বলে বহু মানুষ অনলাইন ব্যবসায় সফল হন না শুধুমাত্র এই মানসিকতাটাকেই রপ্ত করতে পারেন না বলে।
এরপর যেটা আপনার অবশ্যই থাকা প্রয়োজন সেটা হল শেখার মানসিকতা। অনলাইন ব্যবসা যদি আপনার কাছে নতুন হয় তাহলে কিছু জিনিস তো আপনাকে শিখতেই হবে। আর সেটা শিখতে হবে প্রকৃত অভিজ্ঞ এবং প্রমাণিত ব্যক্তিত্বের কাছ থেকে।
আজকের দিনে ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম ইউটিউব এগুলো অনলাইন ব্যবসা করার খুব বড় হাতিয়ার বা মাধ্যম হয়ে উঠেছে কিন্তু এগুলো ব্যবহার করার নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। যদি কেউ ভাবেন এতে আবার শেখার কি আছে এগুলো তো আমি রোজই ব্যবহার করছি। আমি নিজেই জানি বা বুঝি কিভাবে এগুলোর মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসা করা যেতে পারে- তাহলে তিনি ভুল করবেন। তাকে এর পদ্ধতি শিখতেই হবে, এই শেখার মানসিকতা না থাকলে কারোরই এই ব্যবসায় আসা উচিত নয়।
এরপর আসে বিনিয়োগের কথা। বিনিয়োগ সামান্যই লাগে কিন্তু সেটুকু করার মানসিকতা আপনার থাকতেই হবে যদি না থাকে তাহলে আপনি বেশি দূর এগোতে পারবেন না। এটা ব্যবসা, পৃথিবীর কোন ব্যবসা free তে হয় না।
অনেকের একটা ভীতি কাজ করে যে আমি টেকনিক্যালি খুবই দুর্বল- আমি অতশত বুঝি না, আমার দ্বারা এই ব্যবসা বোধহয় হবে না
তাদেরকে আমি বলব এটা একটা ভ্রান্ত ধারণা। আপনার টেকনিক্যাল জিনিসপত্র না বুঝলেও চলবে। আপনি ব্যবসা করবেন। টেকনিক্যাল বোঝার জন্য আলাদা লোক আছে তারা সেগুলি করে দেবে।
আপনি কাজ করলে যেমন আপনার সীমাহীন উপার্জন হতে পারে আবার কাজ না করলে এক পয়সাও আয় হবে না।
এই কথাটা শুনতে সাধারণ লাগলেও আমার অভিজ্ঞতাই বলে বহু মানুষ অনলাইন ব্যবসায় সফল হন না শুধুমাত্র এই মানসিকতাটাকেই রপ্ত করতে পারেন না বলে।
এরপর যেটা আপনার অবশ্যই থাকা প্রয়োজন সেটা হল শেখার মানসিকতা। অনলাইন ব্যবসা যদি আপনার কাছে নতুন হয় তাহলে কিছু জিনিস তো আপনাকে শিখতেই হবে। আর সেটা শিখতে হবে প্রকৃত অভিজ্ঞ এবং প্রমাণিত ব্যক্তিত্বের কাছ থেকে।
আজকের দিনে ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম ইউটিউব এগুলো অনলাইন ব্যবসা করার খুব বড় হাতিয়ার বা মাধ্যম হয়ে উঠেছে কিন্তু এগুলো ব্যবহার করার নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে। যদি কেউ ভাবেন এতে আবার শেখার কি আছে এগুলো তো আমি রোজই ব্যবহার করছি। আমি নিজেই জানি বা বুঝি কিভাবে এগুলোর মাধ্যমে অনলাইন ব্যবসা করা যেতে পারে- তাহলে তিনি ভুল করবেন। তাকে এর পদ্ধতি শিখতেই হবে, এই শেখার মানসিকতা না থাকলে কারোরই এই ব্যবসায় আসা উচিত নয়।
এরপর আসে বিনিয়োগের কথা। বিনিয়োগ সামান্যই লাগে কিন্তু সেটুকু করার মানসিকতা আপনার থাকতেই হবে যদি না থাকে তাহলে আপনি বেশি দূর এগোতে পারবেন না। এটা ব্যবসা, পৃথিবীর কোন ব্যবসা free তে হয় না।
অনেকের একটা ভীতি কাজ করে যে আমি টেকনিক্যালি খুবই দুর্বল- আমি অতশত বুঝি না, আমার দ্বারা এই ব্যবসা বোধহয় হবে না
তাদেরকে আমি বলব এটা একটা ভ্রান্ত ধারণা। আপনার টেকনিক্যাল জিনিসপত্র না বুঝলেও চলবে। আপনি ব্যবসা করবেন। টেকনিক্যাল বোঝার জন্য আলাদা লোক আছে তারা সেগুলি করে দেবে।
তাহলে এবার দেখি কি কি কাজ আপনারা অনলাইন ব্যবসা হিসাবে করতে পারেন
Freelancing - অনলাইন কাজ বা ব্যবসা করার সবচাইতে প্রাথমিক উপায় হল ফ্রিল্যান্সিং।
খেয়াল করুন আমি কিন্তু প্রাথমিক উপায় বলেছি, সহজ উপায় বলিনি।
আপনার যদি নিচের কাজগুলির মধ্যে কোন একটিতে বিশেষ দক্ষতা থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং কাজের মাধ্যমে আপনি অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারেন আর এই কাজ আপনি করতে পারবেন সারা পৃথিবীর ক্লাইন্টের জন্য।
Freelancing কাজ দেওয়ার জন্য অনেকগুলি ওয়েবসাইট আছে। সেখানে গিয়ে নাম নথিভূক্ত করে নিতে হবে আগে। নাম নথিভূক্ত করতে সাধারণত কোন পয়সা লাগে না, তবে আপনি যখন কাজ পাবেন সেই কাজের বিনিময়ে যে পারিশ্রমিক আপনি পাবেন তার একটা অতি সামান্য অংশ এই ওয়েবসাইটগুলো আপনার থেকে কেটে নেবে কারণ তাদের মাধ্যমেই আপনি এই কাজটি পাচ্ছেন।
প্রায় শতাধিক কাজ আছে যেগুলি ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আপনি করতে পারেন তার মধ্যে যেগুলির ডিমান্ড অত্যন্ত বেশি সেগুলি আমি এখানে উল্লেখ করছি।
খেয়াল করুন আমি কিন্তু প্রাথমিক উপায় বলেছি, সহজ উপায় বলিনি।
আপনার যদি নিচের কাজগুলির মধ্যে কোন একটিতে বিশেষ দক্ষতা থাকে তাহলে ফ্রিল্যান্সিং কাজের মাধ্যমে আপনি অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারেন আর এই কাজ আপনি করতে পারবেন সারা পৃথিবীর ক্লাইন্টের জন্য।
Freelancing কাজ দেওয়ার জন্য অনেকগুলি ওয়েবসাইট আছে। সেখানে গিয়ে নাম নথিভূক্ত করে নিতে হবে আগে। নাম নথিভূক্ত করতে সাধারণত কোন পয়সা লাগে না, তবে আপনি যখন কাজ পাবেন সেই কাজের বিনিময়ে যে পারিশ্রমিক আপনি পাবেন তার একটা অতি সামান্য অংশ এই ওয়েবসাইটগুলো আপনার থেকে কেটে নেবে কারণ তাদের মাধ্যমেই আপনি এই কাজটি পাচ্ছেন।
প্রায় শতাধিক কাজ আছে যেগুলি ফ্রিল্যান্সার হিসাবে আপনি করতে পারেন তার মধ্যে যেগুলির ডিমান্ড অত্যন্ত বেশি সেগুলি আমি এখানে উল্লেখ করছি।
- Content Writing
- Logo Designing
- Video Making and Editing
- Social Media Marketing
- Social Media Manager
- Website Desigining
- Software Developing
- Traffic Building
- Voiceover
- Music
অনেক freelancing website আছে যেখানে আপনি নিজের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন। তারমধ্যে কয়েকটি নাম করা website হল freelancer.com, upwork.com, fiverr.com ইত্যাদি
সুবিধা- ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা হল অগণিত কাজের সুযোগ এবং সেখান থেকে অগণিত আয়। উদাহরণ হিসাবে বলি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কোথাও চাকরি করলে হয়তো মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা মাইনে পেতে পারেন সেখানে এমন অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন যারা এই কাজটা করেই মাসে তিন থেকে চার লাখ টাকা বা তারও বেশি উপার্জন করেন।
অসুবিধা- অসুবিধা হল প্রতিযোগিতা, প্রতিটা ওয়েবসাইটে হাজার হাজার মানুষ একই পরিষেবা নিয়ে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করছে ফলে নতুন যারা আসছেন তাদেরকে আগে থেকে নাম নথিভুক্ত করা ফ্রিল্যান্সারদের সাথে কঠিন প্রতিযোগিতায় নামতে হচ্ছে।
এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হচ্ছে যদি আপনি কোন একটি বিষয় খুবই দক্ষ হন তাহলেই ফ্রিল্যান্সিং সাইটে নাম নথিভুক্ত করুন এবং ফ্রিল্যান্সিং সাইটে নাম নথিভুক্ত করার সাথে সাথে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক তথা ফেসবুক ইন্সটাগ্রাম ইউটিউব এগুলির মাধ্যমে নিজের কাজের প্রচার করুন।
এগুলির মাধ্যমে কিভাবে নিজের কাজ অন্য মানুষের কাছে তুলে ধরবেন সে সংক্রান্ত কোনো ট্রেনিং পারলে করে নিন। কাজের সত্যিই কোন অভাব নেই এবং এই কাজে প্রচুর অর্থওআছে।
সুবিধা- ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা হল অগণিত কাজের সুযোগ এবং সেখান থেকে অগণিত আয়। উদাহরণ হিসাবে বলি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কোথাও চাকরি করলে হয়তো মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা মাইনে পেতে পারেন সেখানে এমন অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন যারা এই কাজটা করেই মাসে তিন থেকে চার লাখ টাকা বা তারও বেশি উপার্জন করেন।
অসুবিধা- অসুবিধা হল প্রতিযোগিতা, প্রতিটা ওয়েবসাইটে হাজার হাজার মানুষ একই পরিষেবা নিয়ে নিজেদের নাম নথিভুক্ত করছে ফলে নতুন যারা আসছেন তাদেরকে আগে থেকে নাম নথিভুক্ত করা ফ্রিল্যান্সারদের সাথে কঠিন প্রতিযোগিতায় নামতে হচ্ছে।
এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হচ্ছে যদি আপনি কোন একটি বিষয় খুবই দক্ষ হন তাহলেই ফ্রিল্যান্সিং সাইটে নাম নথিভুক্ত করুন এবং ফ্রিল্যান্সিং সাইটে নাম নথিভুক্ত করার সাথে সাথে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক তথা ফেসবুক ইন্সটাগ্রাম ইউটিউব এগুলির মাধ্যমে নিজের কাজের প্রচার করুন।
এগুলির মাধ্যমে কিভাবে নিজের কাজ অন্য মানুষের কাছে তুলে ধরবেন সে সংক্রান্ত কোনো ট্রেনিং পারলে করে নিন। কাজের সত্যিই কোন অভাব নেই এবং এই কাজে প্রচুর অর্থওআছে।
যারা নাম নথিভুক্ত করবেন তাদের কাছে আমার আরও একটা পরামর্শ freelancer.com বা upwork.com এ না গিয়ে প্রথমে fiverr.com এ নাম নথিভুক্ত করুন। কাজ পেতে সুবিধা হবে। কিভাবে fiverr এ নাম নথিভুক্ত করবেন কিভাবে অর্ডার পাবেন কিভাবে নিজের ranking বাড়াবেন এগুলো নিয়ে আমাদের একটি ভিডিও ট্রেনিং আছে যেটি সহজ ইংরেজিতে হাতে-কলমে দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে। আপনারা নিচের দেওয়া লিঙ্ক থেকে আমাদের কোর্সটি সম্বন্ধে জানতে পারবেন।
Fiverr Training
Fiverr Training
Physical ecommerce - ই কমার্স কথাটির মানে হল ইলেকট্রনিক্স কমার্স অর্থাৎ কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের সাহায্যে জিনিসের অর্ডার গ্রহণ করা এবং সেটিকে ক্রেতার কাছে পাঠাবার ব্যবস্থা করা। আমাদের চোখের সামনে amazon, flipkart, snapdeal সহ অনেক উদাহরণ রয়েছে। Physcial বলতে বোঝায় জামা কাপড় টিভি ফ্রিজ মোবাইল এ জাতীয় জিনিসগুলি যা স্পর্শ করা যায়।
অ্যামাজন বা ফ্লিপকার্টই শুধু নয় এজাতীয় হাজার হাজার ওয়েবসাইট রয়েছে যারা ই কমার্স মাধ্যমে ব্যবসা করছেন এবং যথেষ্ট লাভবান হচ্ছে। কারণ মানুষ এখন online এই জিনিসপত্র কিনতে অভ্যস্ত হয়ে পরেছেন। কাজেই ই-কমার্স একটি অত্যন্ত লাভ দায়ক অনলাইন ব্যবসা।
সুবিধা- একটি offline বিপনি করতে যে পরিমাণ খরচ হয় তার সিকি ভাগ খরচে একটি ই-কমার্স স্টোর বানিয়ে ফেলা যায়। তাছাড়া দেশের যে কোন প্রান্তে বসে সমস্ত দেশ জুড়ে ব্যবসা করা সম্ভব।
অসুবিধা- খরচ সিকিভাগ হলেও সেটিও কিন্তু কম নয়। একটি আধুনিক মাপের ই-কমার্স স্টোর বানাতে গেলে শুধুমাত্র ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা ইত্যাদির জন্যই এক থেকে দু লক্ষ টাকা খরচ করতে হয়। এরপরে রয়েছে আপনার ওয়েবসাইট মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া,যাকে বলা হয় ট্রাফিক।
ট্রাফিকের পিছনে একটা বড় বিনিয়োগ আপনাকে করতেই হবে।
অ্যামাজন বা ফ্লিপকার্টই শুধু নয় এজাতীয় হাজার হাজার ওয়েবসাইট রয়েছে যারা ই কমার্স মাধ্যমে ব্যবসা করছেন এবং যথেষ্ট লাভবান হচ্ছে। কারণ মানুষ এখন online এই জিনিসপত্র কিনতে অভ্যস্ত হয়ে পরেছেন। কাজেই ই-কমার্স একটি অত্যন্ত লাভ দায়ক অনলাইন ব্যবসা।
সুবিধা- একটি offline বিপনি করতে যে পরিমাণ খরচ হয় তার সিকি ভাগ খরচে একটি ই-কমার্স স্টোর বানিয়ে ফেলা যায়। তাছাড়া দেশের যে কোন প্রান্তে বসে সমস্ত দেশ জুড়ে ব্যবসা করা সম্ভব।
অসুবিধা- খরচ সিকিভাগ হলেও সেটিও কিন্তু কম নয়। একটি আধুনিক মাপের ই-কমার্স স্টোর বানাতে গেলে শুধুমাত্র ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা ইত্যাদির জন্যই এক থেকে দু লক্ষ টাকা খরচ করতে হয়। এরপরে রয়েছে আপনার ওয়েবসাইট মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া,যাকে বলা হয় ট্রাফিক।
ট্রাফিকের পিছনে একটা বড় বিনিয়োগ আপনাকে করতেই হবে।
আমার পরামর্শ হল যদি আপনার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকে এবং বেশ কিছু প্রোডাক্ট স সম্বন্ধে আপনার যথেষ্ট কনফিডেন্স থাকে তাহলে আপনি ফিজিক্যাল ই কমার্স ব্যবসায়ে যান আর এই ব্যবসা করার আগে একজন ভালো পরামর্শদাতার পরামর্শ অবশ্যই নেবেন যিনি এ ধরনের কাজে অভিজ্ঞ।
যদি আপনার এরকম কেউ জানা না থাকে আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে আমরা আপনাকে খুঁজে দেয়ার চেষ্টা করতে পারি। আর যারা সেরকম বিনিয়োগ করতে চান না কিন্তু ই-কমার্স কোর্সের মাধ্যমে একটা কিছুর প্রোডাক্টের স্টোর বানাতে চান তারা instamojo বলে একটি ওয়েবসাইট আছে সেখানে জয়েন করতে পারেন।
যেমন ধরুন আপনি গয়না sell করেন বা শাড়ি sell করেন, তখন অত বড় ইকমার্স স্টোর না করে instsmojo তে গিয়ে নিজেই একটি store বানিয়ে নিতে পারেন।
এই website এ সাইন আপ করতে আপনার কোন অর্থ লাগবে না। নিচে আমি একটি লিংক দিয়ে দিলাম এই লিংকে ক্লিক করে instamijo তে সাইন আপ করলে আপনি 1500 টাকা পেতে পারেন।
Join Instmojo Today
যদি আপনার এরকম কেউ জানা না থাকে আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে আমরা আপনাকে খুঁজে দেয়ার চেষ্টা করতে পারি। আর যারা সেরকম বিনিয়োগ করতে চান না কিন্তু ই-কমার্স কোর্সের মাধ্যমে একটা কিছুর প্রোডাক্টের স্টোর বানাতে চান তারা instamojo বলে একটি ওয়েবসাইট আছে সেখানে জয়েন করতে পারেন।
যেমন ধরুন আপনি গয়না sell করেন বা শাড়ি sell করেন, তখন অত বড় ইকমার্স স্টোর না করে instsmojo তে গিয়ে নিজেই একটি store বানিয়ে নিতে পারেন।
এই website এ সাইন আপ করতে আপনার কোন অর্থ লাগবে না। নিচে আমি একটি লিংক দিয়ে দিলাম এই লিংকে ক্লিক করে instamijo তে সাইন আপ করলে আপনি 1500 টাকা পেতে পারেন।
Join Instmojo Today
Digital ecommerce- ই-কমার্স ব্যবসার মাধ্যমে আপনি যখন ডিজিটাল প্রোডাক্ট অর্থাৎ ই-বুক, ভিডিও কোর্স, সফটওয়্যার এগুলি সেল করবেন সেগুলি হবে ডিজিটাল ই কমার্স ব্যবসা। এই ব্যবসা ক্রমাগত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট প্লাটফর্ম আছে যেমন clickbank, jvzoo, warrior plus ইত্যাদি ইত্যাদি, যেগুলির মাধ্যমে আপনি ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন সারা বিশ্ব জুড়ে।
তবে আপনার একটি ওয়েবসাইট অবশ্যই থাকতে হবে। তবে ওয়েবসাইটটি বানানোর জন্য আপনাকে ফিজিক্যাল ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মত অতটা খরচ বহন করতে হবে না।
সুবিধা- ডিজিটাল প্রোডাক্ট এর লভ্যাংশ অত্যন্ত বেশি। একটি ইবুক আপনি একবারই লিখে বারবার সেল করতে পারবেন যার জন্য আপনাকে আর কোন অতিরিক্ত খরচ বহন করতে হবে না।
ফলে একটি বই লেখার খরচ যদি আপনার ১০০০ টাকা হয় সেই বইটি আপনি ১০০ টাকা দামে ১০০০ কপি বিক্রি করলে আপনার এক লক্ষ টাকা আয় হয়ে যাবে। এক্ষেত্রেও কিন্তু আপনাকে পুরো বিষয়টা কি করে কাজ করে তা জেনে নিতে হবে।
অসুবিধা- এক্ষেত্রে অসুবিধা তুলনামূলকভাবে অনেক কম তার কারণ লভ্যাংশ বেশী, বিনিয়োগ কম এবং প্রচুর ডিমান্ড।
তবে মনে রাখতে হবে যেহেতু ডিমান্ড বেশি সেহেতু বাজারে প্রতিযোগিতাও বেশী। আপনাকে অত্যন্ত উন্নতমানের প্রোডাক্ট বানাতে হবে আর অবশ্যই ট্রাফিক সম্বন্ধে যথেষ্ট ধারণা এবং বিনিয়োগ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আপনার প্রোডাক্ট যতই ভালো হোক যদি তা অন্য মানুষেরা না জানতেই পারে তাহলে সে প্রোডাক্ট বিক্রি হবে কোথায়?
আমরা নিজেরাও বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করি, কাজেই আমরা জানি কিভাবে এই কাজটা করতে হয় আপনি যদি ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করতে চান অর্থাৎ ডিজিটাল ই কমার্স ব্যবসা করতে চান তাহলেও আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট প্লাটফর্ম আছে যেমন clickbank, jvzoo, warrior plus ইত্যাদি ইত্যাদি, যেগুলির মাধ্যমে আপনি ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন সারা বিশ্ব জুড়ে।
তবে আপনার একটি ওয়েবসাইট অবশ্যই থাকতে হবে। তবে ওয়েবসাইটটি বানানোর জন্য আপনাকে ফিজিক্যাল ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মত অতটা খরচ বহন করতে হবে না।
সুবিধা- ডিজিটাল প্রোডাক্ট এর লভ্যাংশ অত্যন্ত বেশি। একটি ইবুক আপনি একবারই লিখে বারবার সেল করতে পারবেন যার জন্য আপনাকে আর কোন অতিরিক্ত খরচ বহন করতে হবে না।
ফলে একটি বই লেখার খরচ যদি আপনার ১০০০ টাকা হয় সেই বইটি আপনি ১০০ টাকা দামে ১০০০ কপি বিক্রি করলে আপনার এক লক্ষ টাকা আয় হয়ে যাবে। এক্ষেত্রেও কিন্তু আপনাকে পুরো বিষয়টা কি করে কাজ করে তা জেনে নিতে হবে।
অসুবিধা- এক্ষেত্রে অসুবিধা তুলনামূলকভাবে অনেক কম তার কারণ লভ্যাংশ বেশী, বিনিয়োগ কম এবং প্রচুর ডিমান্ড।
তবে মনে রাখতে হবে যেহেতু ডিমান্ড বেশি সেহেতু বাজারে প্রতিযোগিতাও বেশী। আপনাকে অত্যন্ত উন্নতমানের প্রোডাক্ট বানাতে হবে আর অবশ্যই ট্রাফিক সম্বন্ধে যথেষ্ট ধারণা এবং বিনিয়োগ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। আপনার প্রোডাক্ট যতই ভালো হোক যদি তা অন্য মানুষেরা না জানতেই পারে তাহলে সে প্রোডাক্ট বিক্রি হবে কোথায়?
আমরা নিজেরাও বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করি, কাজেই আমরা জানি কিভাবে এই কাজটা করতে হয় আপনি যদি ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করতে চান অর্থাৎ ডিজিটাল ই কমার্স ব্যবসা করতে চান তাহলেও আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
Services - আপনি যদি কোন সার্ভিস প্রোভাইড করেন- ধরুন আপনি একজন উকিল বা আপনি একজন কনসালটেন্ট অথবা আপনি একজন কোচ বা আপনি একজন ট্রেনার তাহলে অনলাইন প্লাটফর্ম আপনার জন্য একটি অতি উপযুক্ত জায়গা, যার মাধ্যমে আপনি লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে পারেন।
আপনার সার্ভিসের বর্ণনা সহ একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলতে হবে। পরিবর্তে ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব চ্যানেল এর মাধ্যমেও আপনার পরিষেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন।
সুবিধা- এই ব্যবসায় সুবিধা হল তুলনামূলকভাবে বিনিয়োগ অনেক কম। নিজের ওয়েবসাইট না থাকলেও চলে আর যেহেতু আপনি আপনার সার্ভিস সম্বন্ধে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল সেই কারণে আপনি প্রচুর পরিমাণ ক্লায়েন্ট পেয়ে যেতে পারেন। সেটা আপনার লোকাল এরিয়ায় হতে পারে বা তার বাইরেও হতে পারে।
অসুবিধা- কথাটা ঠিক অসুবিধা বলা যায় না, তবুও যেটা কঠিন হতে পারে সেটা হলো প্রতিযোগিতা। কারণ এখন অনেকেই জেনে গেছেন অনলাইন মাধ্যমে বেশী বেশী করে ক্লায়েন্টের কাছে পৌঁছে যাওয়া যায় তাই তারা সবাই এগুলির সাহায্য নিচ্ছেন ফলে আপনাকে অতি অবশ্যই কিছু বিশেষত্ব রাখতে হবে এবং আরো বেশি বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে হবে।
আমার পরামর্শ যদি আপনি সার্ভিসকে আপনার অনলাইন ব্যবসা হিসাবে নেন তাহলে অবশ্যই ট্রাফিক সম্বন্ধে কিছুটা ধারণা আগে করে নিন।
আপনার সার্ভিসের বর্ণনা সহ একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলতে হবে। পরিবর্তে ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব চ্যানেল এর মাধ্যমেও আপনার পরিষেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন।
সুবিধা- এই ব্যবসায় সুবিধা হল তুলনামূলকভাবে বিনিয়োগ অনেক কম। নিজের ওয়েবসাইট না থাকলেও চলে আর যেহেতু আপনি আপনার সার্ভিস সম্বন্ধে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল সেই কারণে আপনি প্রচুর পরিমাণ ক্লায়েন্ট পেয়ে যেতে পারেন। সেটা আপনার লোকাল এরিয়ায় হতে পারে বা তার বাইরেও হতে পারে।
অসুবিধা- কথাটা ঠিক অসুবিধা বলা যায় না, তবুও যেটা কঠিন হতে পারে সেটা হলো প্রতিযোগিতা। কারণ এখন অনেকেই জেনে গেছেন অনলাইন মাধ্যমে বেশী বেশী করে ক্লায়েন্টের কাছে পৌঁছে যাওয়া যায় তাই তারা সবাই এগুলির সাহায্য নিচ্ছেন ফলে আপনাকে অতি অবশ্যই কিছু বিশেষত্ব রাখতে হবে এবং আরো বেশি বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে হবে।
আমার পরামর্শ যদি আপনি সার্ভিসকে আপনার অনলাইন ব্যবসা হিসাবে নেন তাহলে অবশ্যই ট্রাফিক সম্বন্ধে কিছুটা ধারণা আগে করে নিন।
Affiliate Marketing- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মানে হল অন্যের প্রোডাক্ট রেকমেন্ড করা এবং সেই রেকমেন্ড করার মধ্যে দিয়ে যদি product টি সেল হয় তাহলে তার মাধ্যমে আয় করা।
সবটাই হয় অনলাইনে।
আপনি যখন কোন কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট হিসাবে জয়েন করবেন সেই কোম্পানি আপনাকে একটি বিশেষ লিংক দেবে সেটিকে আপনাকে প্রমোট করতে হবে।
অর্থাৎ Facebook, YouTube বা website র মাধ্যমে আপনাকে অন্য মানুষের কাছে লিংকটি পৌঁছে দিতে হবে সেই লিংকটি যখন ওই ব্যক্তি ক্লিক করবেন তখন তিনি মূল কোম্পানি ওয়েবসাইটে পৌঁছে যাবেন এবং সেখান থেকে তিনি কেনাকাটি করতে পারেন।
যেহেতু আপনি এই লিংকটি পাঠিয়েছেন সেই জন্য যেই কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি হল, তারা আপনাকে কমিশন দেবে। এই কমিশন 4% থেকে 90% পর্যন্ত হতে পারে।
সুবিধা- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা হল এটি শুরু করা অত্যন্ত সহজ এবং প্রায় বিনা পয়সায় শুরু করা যায় অধিকাংশ কোম্পানি তাদের এফিলিয়েশন দেওয়ার জন্য কোন চার্জ বা fees নেয় না। পৃথিবীর সত্তর শতাংশ কোম্পানিরই এফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে। amazon এর আছে ,flipkart এর আছে, make my trip এর আছে, অনেক অনেক কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে। আপনি যেকোনো একটিতে জয়েন করে গিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ব্যবসা করতে পারেন।
অসুবিধা- Affiliate মার্কেটিং এর অসুবিধা হল এটি শুরু করা অত্যন্ত সোজা। কথাটা শুনে একটু কেমন কেমন লাগছে হয়ত। মনে হচ্ছে এটা আবার অসুবিধা কোথায় এটা তো সুবিধাই।
আসলে যেটা হয় সেটা হল এ ব্যবসাটা শুনতে ভাল লাগে বলে আমরা প্রায় বিনা প্রস্তুতিতেই এই ব্যবসা শুরু করে দিই। কোন একটা ভাল প্রোডাক্ট বেছে নিয়ে তার ওয়েবসাইটে গিয়ে এফিলিয়েট হবার আবেদন করে দিই আর অনুমোদন পেয়ে গেলে সেই লিংকটা দিয়ে মার্কেটিং শুরু করে দিই।
ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম সব জায়গায় সেই লিংক পোস্ট করতে শুরু করে দি, আমরা ভাবি কেউ না কেউ এটা ক্লিক করবেই আর যদি সে কিছু কেনে সেখান থেকে আমি কমিশন পেয়ে যাব। কিন্তু আদবে তা কখনই হয় না।
এই জন্যই আজকাল অনেক কোম্পানি অ্যাফিলিয়েটর অনুমোদন দেওয়ার আগে অনেক নিয়ম বানিয়ে ফেলেছে। যেমন অ্যামাজনেই খুব সহজে affiliate হতে পারবেন না, clickbank ভারতীয়দের অনুমোদন দিচ্ছে না। ফেসবুক এফিলিয়েট লিংক পোস্ট করতে দিচ্ছে না। এরকম নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে
অথচ অ্যাফিলিয়েট ব্যবসা ভালো করে শিখলে আর কোন কিছু শেখার প্রয়োজনই পড়ে না।
আমার পরামর্শ যদি আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে আগে একটু ভালো কোন জায়গা থেকে শিখে নিন এবং শিখে নেওয়ার পরে তারপর সেটার প্রয়োগ করুন।
সবটাই হয় অনলাইনে।
আপনি যখন কোন কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট হিসাবে জয়েন করবেন সেই কোম্পানি আপনাকে একটি বিশেষ লিংক দেবে সেটিকে আপনাকে প্রমোট করতে হবে।
অর্থাৎ Facebook, YouTube বা website র মাধ্যমে আপনাকে অন্য মানুষের কাছে লিংকটি পৌঁছে দিতে হবে সেই লিংকটি যখন ওই ব্যক্তি ক্লিক করবেন তখন তিনি মূল কোম্পানি ওয়েবসাইটে পৌঁছে যাবেন এবং সেখান থেকে তিনি কেনাকাটি করতে পারেন।
যেহেতু আপনি এই লিংকটি পাঠিয়েছেন সেই জন্য যেই কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি হল, তারা আপনাকে কমিশন দেবে। এই কমিশন 4% থেকে 90% পর্যন্ত হতে পারে।
সুবিধা- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা হল এটি শুরু করা অত্যন্ত সহজ এবং প্রায় বিনা পয়সায় শুরু করা যায় অধিকাংশ কোম্পানি তাদের এফিলিয়েশন দেওয়ার জন্য কোন চার্জ বা fees নেয় না। পৃথিবীর সত্তর শতাংশ কোম্পানিরই এফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে। amazon এর আছে ,flipkart এর আছে, make my trip এর আছে, অনেক অনেক কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম আছে। আপনি যেকোনো একটিতে জয়েন করে গিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ব্যবসা করতে পারেন।
অসুবিধা- Affiliate মার্কেটিং এর অসুবিধা হল এটি শুরু করা অত্যন্ত সোজা। কথাটা শুনে একটু কেমন কেমন লাগছে হয়ত। মনে হচ্ছে এটা আবার অসুবিধা কোথায় এটা তো সুবিধাই।
আসলে যেটা হয় সেটা হল এ ব্যবসাটা শুনতে ভাল লাগে বলে আমরা প্রায় বিনা প্রস্তুতিতেই এই ব্যবসা শুরু করে দিই। কোন একটা ভাল প্রোডাক্ট বেছে নিয়ে তার ওয়েবসাইটে গিয়ে এফিলিয়েট হবার আবেদন করে দিই আর অনুমোদন পেয়ে গেলে সেই লিংকটা দিয়ে মার্কেটিং শুরু করে দিই।
ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম সব জায়গায় সেই লিংক পোস্ট করতে শুরু করে দি, আমরা ভাবি কেউ না কেউ এটা ক্লিক করবেই আর যদি সে কিছু কেনে সেখান থেকে আমি কমিশন পেয়ে যাব। কিন্তু আদবে তা কখনই হয় না।
এই জন্যই আজকাল অনেক কোম্পানি অ্যাফিলিয়েটর অনুমোদন দেওয়ার আগে অনেক নিয়ম বানিয়ে ফেলেছে। যেমন অ্যামাজনেই খুব সহজে affiliate হতে পারবেন না, clickbank ভারতীয়দের অনুমোদন দিচ্ছে না। ফেসবুক এফিলিয়েট লিংক পোস্ট করতে দিচ্ছে না। এরকম নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে
অথচ অ্যাফিলিয়েট ব্যবসা ভালো করে শিখলে আর কোন কিছু শেখার প্রয়োজনই পড়ে না।
আমার পরামর্শ যদি আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে আগে একটু ভালো কোন জায়গা থেকে শিখে নিন এবং শিখে নেওয়ার পরে তারপর সেটার প্রয়োগ করুন।
আমাকে অনেকে প্রশ্ন করেন কোথা থেকে শিখলে আমি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ভাল করে শিখতে পারব?
আমি সে প্রসঙ্গে আসব তার আগে আমি কয়েকটা কথা আপনাদের বলে নিতে চাই। আপনি এতটা ধৈর্য ধরে পুরো লেখাটা পড়েছেন তার মানে আপনার উৎসাহ উদ্দীপনা দুটোই রয়েছে। কিন্তু এই দুটোই কোন কাজে আসবে না যদি আপনি কোন রকম action না নেন।
আমি আপনাদের আগেই বলেছি গত সাত বছরে প্রায় আড়াই হাজার মানুষকে আমি ট্রেনিং করিয়েছি যাদের অনেকেই আজ প্রতিষ্ঠিত।
যারা প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন নি বা ডিজিটাল ব্যবসা করতে পারেননি- তাদের করতে না পারার পিছনে একটাই কারণ তারা action নেন নি, কাজেই প্রথম থেকেই নিজের মাইন্ড সেটটা এভাবে তৈরি করুন যে আমি শিখব এবং action নেব।
এই মাইন্ড সেট যদি সত্যি সত্যি নিজের মধ্যে তৈরি করতে পারেন তাহলে এই ব্যবসায় আপনি সফল হবেনই এবং আগামী দিনে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনাকে কারোর কাছে গিয়ে অনুরোধ করতে হবে না।
আমি সে প্রসঙ্গে আসব তার আগে আমি কয়েকটা কথা আপনাদের বলে নিতে চাই। আপনি এতটা ধৈর্য ধরে পুরো লেখাটা পড়েছেন তার মানে আপনার উৎসাহ উদ্দীপনা দুটোই রয়েছে। কিন্তু এই দুটোই কোন কাজে আসবে না যদি আপনি কোন রকম action না নেন।
আমি আপনাদের আগেই বলেছি গত সাত বছরে প্রায় আড়াই হাজার মানুষকে আমি ট্রেনিং করিয়েছি যাদের অনেকেই আজ প্রতিষ্ঠিত।
যারা প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন নি বা ডিজিটাল ব্যবসা করতে পারেননি- তাদের করতে না পারার পিছনে একটাই কারণ তারা action নেন নি, কাজেই প্রথম থেকেই নিজের মাইন্ড সেটটা এভাবে তৈরি করুন যে আমি শিখব এবং action নেব।
এই মাইন্ড সেট যদি সত্যি সত্যি নিজের মধ্যে তৈরি করতে পারেন তাহলে এই ব্যবসায় আপনি সফল হবেনই এবং আগামী দিনে অর্থ উপার্জনের জন্য আপনাকে কারোর কাছে গিয়ে অনুরোধ করতে হবে না।
তাহলে কি শিখতে হবে আমাদের?
প্রাথমিকভাবে দুটো জিনিস শিখতে হবে
এক) যে ব্যবসাটি করতে চাইছেন সেই ব্যবসাটি শিখতে হবে আর
দুই) অতি অবশ্যই শিখবেন নিজের ব্যবসা অন্যদের কাছে কিভাবে পৌঁছে কিভাবে দিতে হবে (website traffic)
আপনার ওয়েবসাইট থাকলে ভাল কিন্তু না থাকলেও চলবে। যদি আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিজনেস করেন আপনার ওয়েবসাইট নাও দরকার হতে পারে। কিন্তু মানুষের কাছে আপনার affiliate link তো পৌঁছে দিতে হবে, সেটা তো লোককে জানাতে হবে।
আর এই পদ্ধতি অর্থাৎ অন্য মানুষের কাছে নিজের website বা affiliate link পৌঁছে দেওয়ার পদ্ধতি যে ভাল করে জেনে গেছে তার online business করতে কোন সমস্যা হবে না।
আপনি যদি অনলাইন ব্যবসা নাও করেন কিন্ত এই জ্ঞানটা যদি থাকে কিভাবে অন্যের কাছে ব্যবসা পৌঁছে দেওয়া যায় অর্থাৎ website traffic সম্বন্ধে জ্ঞান থাকে তাহলে আপনি ব্যবসা না করলেও চাকরির বাজারেও আপনার ডিমান্ড থাকবেই বা ফ্রিল্যান্সার হিসাবেও কাজ করতে পারবেন।
Website traffic দু ধরনের হয় - এক হচ্ছে ফ্রী ট্রাফিক আর এক হচ্ছে পেইড ট্রাফিক। নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে ফ্রি ট্রাফিক হল যার জন্য খরচা করতে হয় না, বিনা খরচে website এ visitors নিয়ে আসা যায় আর paid traffic হল, খরচ করে যেখানে traffic আনতে হয়।
আসলে সব ব্যবসায়ী চায় তার ব্যবসার জন্য উপযুক্ত উৎসাহী মানুষ মানুষ বা ক্লায়েন্ট পেতে। টেকনিক্যাল ভাষায় একে বলা হয় লিড (lead)এখন এই লিড জেনারেশন হচ্ছে অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
যদি বিনা খরচে লিড জেনারেশন করা যায় তার চেয়ে ভাল আর কিছুই হতে পারে না।
Website traffic দু ধরনের হয় - এক হচ্ছে ফ্রী ট্রাফিক আর এক হচ্ছে পেইড ট্রাফিক। নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে ফ্রি ট্রাফিক হল যার জন্য খরচা করতে হয় না, বিনা খরচে website এ visitors নিয়ে আসা যায় আর paid traffic হল, খরচ করে যেখানে traffic আনতে হয়।
আসলে সব ব্যবসায়ী চায় তার ব্যবসার জন্য উপযুক্ত উৎসাহী মানুষ মানুষ বা ক্লায়েন্ট পেতে। টেকনিক্যাল ভাষায় একে বলা হয় লিড (lead)এখন এই লিড জেনারেশন হচ্ছে অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
যদি বিনা খরচে লিড জেনারেশন করা যায় তার চেয়ে ভাল আর কিছুই হতে পারে না।
এটা খুবই স্বাভাবিক যে কোন ব্যবসার জন্যই এটা প্রযোজ্য- সেটা যদি আপনি ফ্রিল্যান্সার হন, যদি আপনি ই-কমার্স ব্যবসা করেন, যদি নেটওয়ার্ক ব্যবসা করেন, যদি affiliate marketing ব্যবসা করেন সব ক্ষেত্রেই লিড প্রয়োজন। আর ফ্রি লিড আসে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক থেকে।
Facebook, instagram, linkedin এইসব থেকে অনেক leads generate হয়। এছাড়াও youtubeও আপনাকে প্রচুর ফ্রি লিড এনে দিতে পারে। এই মাধ্যমগুলোকে ভাল করে ব্যবহার করা জেনে গেলে অনলাইন ব্যবসায় আপনি সফল হবেন এটা মোটামুটি ভাবে বলে দেওয়া যায়।
আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলি এই বিষয়গুলো শিখতে আমার বহুবছর লেগে গেছিল। তার কারণ আমি উপযুক্ত শিক্ষক পাইনি। আর যখন পেয়েছি তখন সেটি বিদেশি ট্রেনিং ছিল, ফলে আমাকে অনেক অর্থ ব্যয় করতে হয়।
কিন্তু এখন ভারতবর্ষেও বেশকিছু ট্রেনার আছেন যারা অত্যন্ত ভালো ট্রেনিং প্রোভাইড করছেন।
Facebook, instagram, linkedin এইসব থেকে অনেক leads generate হয়। এছাড়াও youtubeও আপনাকে প্রচুর ফ্রি লিড এনে দিতে পারে। এই মাধ্যমগুলোকে ভাল করে ব্যবহার করা জেনে গেলে অনলাইন ব্যবসায় আপনি সফল হবেন এটা মোটামুটি ভাবে বলে দেওয়া যায়।
আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলি এই বিষয়গুলো শিখতে আমার বহুবছর লেগে গেছিল। তার কারণ আমি উপযুক্ত শিক্ষক পাইনি। আর যখন পেয়েছি তখন সেটি বিদেশি ট্রেনিং ছিল, ফলে আমাকে অনেক অর্থ ব্যয় করতে হয়।
কিন্তু এখন ভারতবর্ষেও বেশকিছু ট্রেনার আছেন যারা অত্যন্ত ভালো ট্রেনিং প্রোভাইড করছেন।
Social network থেকে লিড জেনারেশন কিভাবে করতে হয়, ভিডিও কিভাবে বানাতে হয়, ইউটিউব ভিডিও বানিয়ে কিভাবে সফল হতে হয়, নিজের ব্র্যান্ড কি করে বানাতে হয়, affiliate marketing কিভাবে করতে হয়- এইসব কিছু নিয়ে একটি খুব সুন্দর ট্রেনিং আছে যেটা আমি নিজে ব্যবহার করেছি এবং ফলও পেয়েছি।
ট্রেনিংটি ইংলিশ এবং হিন্দি ভাষায় হলেও খুব সহজ-সরল ভাষায় বর্ণনা করা আছে, ফলে কারোরই বুঝতে অসুবিধা হবে না।
এছাড়াও এই ট্রেনিং এর মধ্যেই ইমেইল মার্কেটিং ইন্টারনেট মার্কেটিং এগুলিও শেখানো আছে। একাধিক ট্রানার এই ট্রেনিং গুলো দিয়েছেন যেগুলো যে কোন মানুষ বাড়িতে বসেই শিখে নিতে পারবেন।
সব videos এর মাধ্যমে পরপর শেখানো আছে।
আমি আপনাদের প্রত্যেককে বলব যদি আপনি সিরিয়াসলি অনলাইন ব্যবসা করতে চান তাহলে এই ট্রেনিংটা অন্তত শুরুতেই করে নিন।
ট্রেনিংটি ইংলিশ এবং হিন্দি ভাষায় হলেও খুব সহজ-সরল ভাষায় বর্ণনা করা আছে, ফলে কারোরই বুঝতে অসুবিধা হবে না।
এছাড়াও এই ট্রেনিং এর মধ্যেই ইমেইল মার্কেটিং ইন্টারনেট মার্কেটিং এগুলিও শেখানো আছে। একাধিক ট্রানার এই ট্রেনিং গুলো দিয়েছেন যেগুলো যে কোন মানুষ বাড়িতে বসেই শিখে নিতে পারবেন।
সব videos এর মাধ্যমে পরপর শেখানো আছে।
আমি আপনাদের প্রত্যেককে বলব যদি আপনি সিরিয়াসলি অনলাইন ব্যবসা করতে চান তাহলে এই ট্রেনিংটা অন্তত শুরুতেই করে নিন।
ট্রেনিং টির মূল্য বেশ কম। কোম্পানি তিন রকমের ট্রেনিং রেখেছে, তিনটে প্যাকেজ রেখেছে যার সবচাইতে বেশি যে প্যাকেজ তার মূল্য 10,000 টাকা।(pro package) তারপরে যে প্যাকেজ সেটির মূল্য 4130 টাকা ( standard package).আর একদম ছোট একটি প্যাকেজ আছে যার মূল্য 2360 টাকা।(light package) এগুলি সবই জিএসটি সহ,আর একবার pay করে দিলে আপনি log in করে যতবার খুশি ট্রেনিং গুলি দেখতে পাবেন।
আমি প্রত্যেককে বলব pro package টি আপনারা নিন একান্তই যদি অর্থের কিছু সমস্যা থাকে তাহলে অন্তত standard package নেবেন, light package নিয়ে অনেক কিছু শিখতে পারবেন না কিন্তু একান্ত উপায় না থাকলে সেটি তো নিতেই হবে।
আরো একটা সুবিধার কথা বলি - যখন আপনি এই কোর্সটি করবেন তখনই তারা সাথে সাথে আপনাকে ওনারা তাদের অ্যাফিলিয়েট হয়ে কাজ করার সুযোগ দেবে আর সেই অ্যাফিলিয়েট কমিশন 70% to 75% মানে একবার শেখার পর আপনি যদি কাউকে course টি রেকমেন্ড করেন তাহলেই আপনি এই কমিশন পাবেন।
কিভাবে recommend করবেন সেই পদ্ধতিও এই কোর্সের ভিতরেই তারা শিখিয়ে দিয়েছে।
আমি প্রত্যেককে বলব pro package টি আপনারা নিন একান্তই যদি অর্থের কিছু সমস্যা থাকে তাহলে অন্তত standard package নেবেন, light package নিয়ে অনেক কিছু শিখতে পারবেন না কিন্তু একান্ত উপায় না থাকলে সেটি তো নিতেই হবে।
আরো একটা সুবিধার কথা বলি - যখন আপনি এই কোর্সটি করবেন তখনই তারা সাথে সাথে আপনাকে ওনারা তাদের অ্যাফিলিয়েট হয়ে কাজ করার সুযোগ দেবে আর সেই অ্যাফিলিয়েট কমিশন 70% to 75% মানে একবার শেখার পর আপনি যদি কাউকে course টি রেকমেন্ড করেন তাহলেই আপনি এই কমিশন পাবেন।
কিভাবে recommend করবেন সেই পদ্ধতিও এই কোর্সের ভিতরেই তারা শিখিয়ে দিয়েছে।
এই কারণেই যখন কেউ আমাকে জিজ্ঞাসা করে online business করতে চাই বা digital marketing শিখতে চাই, কোথা থেকে শুরু করব, আমি সবসময় বলি এই course টি থেকে শুরু করুন।
দশ হাজার টাকা খরচ করে আপনি যা শিখবেন, বহুগুনে তা ফেরত পাবেন আপনার কাজের মধ্যে দিয়ে এই ভরসা আমার কথায় আপনি রাখতে পারেন।
আপনি যখন কোর্সটি করছেন তখন আপনি কি কি সুবিধা পাচ্ছেন একবার দেখে নিন।
দশ হাজার টাকা খরচ করে আপনি যা শিখবেন, বহুগুনে তা ফেরত পাবেন আপনার কাজের মধ্যে দিয়ে এই ভরসা আমার কথায় আপনি রাখতে পারেন।
আপনি যখন কোর্সটি করছেন তখন আপনি কি কি সুবিধা পাচ্ছেন একবার দেখে নিন।
এক) ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর অসাধারণ একটি ট্রেনিং পাচ্ছেন যার মাধ্যমে নিজের অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারেন সে ফ্রিল্যান্সিং হোক ই-কমার্স হোক কিংবা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হোক
দূই) ফ্রিল্যান্সার হয়ে বা চাকরিজীবী হয়ে lead generation expert হিসেবে কাজ করতে পারেন।
তিন) সমস্ত ট্রেনিং নিয়ে নিজে ডিজিটাল মার্কেটিং ট্রেইনার হিসাবে ট্রেনিং দিতে পারেন
চার) একজন সফল ইউটিউবার হয়ে উঠতে পারেন এবং ইউটিউব এর মাধ্যমে গুগল থেকে আয় করতে পারেন
পাঁচ) অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসাবে প্রতিমাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারেন। শুধুমাত্র এই কোর্সটি রেকমেন্ড করে
Course টির মধ্যে কি কি আছে আমি আপনাদেরকে দেখাবার চেষ্টা করছি।আশা করি আপনাদের একদম পরিষ্কার ধারণা হয়ে যাবে এই কোর্স আপনি কেন করবেন সে সম্বন্ধে!
Click Here
দূই) ফ্রিল্যান্সার হয়ে বা চাকরিজীবী হয়ে lead generation expert হিসেবে কাজ করতে পারেন।
তিন) সমস্ত ট্রেনিং নিয়ে নিজে ডিজিটাল মার্কেটিং ট্রেইনার হিসাবে ট্রেনিং দিতে পারেন
চার) একজন সফল ইউটিউবার হয়ে উঠতে পারেন এবং ইউটিউব এর মাধ্যমে গুগল থেকে আয় করতে পারেন
পাঁচ) অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসাবে প্রতিমাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারেন। শুধুমাত্র এই কোর্সটি রেকমেন্ড করে
Course টির মধ্যে কি কি আছে আমি আপনাদেরকে দেখাবার চেষ্টা করছি।আশা করি আপনাদের একদম পরিষ্কার ধারণা হয়ে যাবে এই কোর্স আপনি কেন করবেন সে সম্বন্ধে!
Click Here
Action আপনাকে নিতে হবে সেটি আপনার হয়ে কেউ নিতে পারবে না, শিখতে আপনাকে হবে সেটি আপনার হয়ে অন্য কেউ করে দিতে পারবে না কিন্তু শেখার পরে action শুরু করে দেওয়ার পরে মেনটার হিসাবে আমরা আপনার পাশে থাকব। আমরা এই ধরনের কাজে যুক্ত আছি ১৫ বছর ফলে আমাদের অভিজ্ঞতা আপনার অতি অবশ্যই কাজে লাগবে।
এছাড়াও আমাদের একটি অফিলিয়েট হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ আছে যেখানে আমরা সময় সময়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং সংক্রান্ত তথ্য পরিবেশন করে থাকি আপনি নিচের লিংকে ক্লিক করে আমাদের এফিলিয়েট হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মেম্বার হয়ে যেতে পারেন
এই ওয়েবসাইটটি নিশ্চয়ই আপনার উপকারী মনে হয়েছে কিন্তু শুধু তথ্য নিয়ে বা জ্ঞান নিয়ে কোন লাভ হবে না যদি না আপনি সিস্টেমেটিক প্ল্যান বানিয়ে অ্যাকশন নেওয়া শুরু করেন
এই website টি আরও আরও বন্ধু, আত্মীয়স্বজন, পরিচিত মানুষদের সাথে share করুন। একটা ভাল রাস্তা তাদেরকে দেখান।
এছাড়াও আমাদের একটি অফিলিয়েট হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ আছে যেখানে আমরা সময় সময়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং সংক্রান্ত তথ্য পরিবেশন করে থাকি আপনি নিচের লিংকে ক্লিক করে আমাদের এফিলিয়েট হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মেম্বার হয়ে যেতে পারেন
এই ওয়েবসাইটটি নিশ্চয়ই আপনার উপকারী মনে হয়েছে কিন্তু শুধু তথ্য নিয়ে বা জ্ঞান নিয়ে কোন লাভ হবে না যদি না আপনি সিস্টেমেটিক প্ল্যান বানিয়ে অ্যাকশন নেওয়া শুরু করেন
এই website টি আরও আরও বন্ধু, আত্মীয়স্বজন, পরিচিত মানুষদের সাথে share করুন। একটা ভাল রাস্তা তাদেরকে দেখান।
Copyright © 2023 NetbizSystem - All Rights Reserved.